জেনারেল মইন গনতান্ত্রিক চেতনাকে দুপায়ে দলিত-মথিত
*মইন -একটি বিষয় উল্লেখ করেন নি তার বই য়ে তিনি হাসিনার কাছ তেকে কত টাকা নিলেন ক্কমতায় বসানোর জন্য।
*১/১১ দিয়া এরশাদের পথ পরিকলপনা কাজে লাগিয়ে সামরিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতার পরিকলপনার কথা বলেন নাই কিছু বুঝবার পারসিনা আপনাকে মিথ্যা মানুষকে ধোকা দেওয়ার পরিকলপনা ।
*স্বপ্ন ভাল তবে স্বপ্ন দোষ ভাল না|ভুলে যাবেন না,পোষাক খুলে যখন বাইরে আসবেন তখন জনতা আসল খবর বাইর করবে|মনে পরে,ইমারজেনসি থাকা আবস্হায়ও আপনার মত এক জেনারেলকে জুতা পেটা করেছিল জনগন|শরির হতে পোষাক খুলে ফেলবেন যেদিন,বিচার শুরু হবে সেদিন|হাসিনা আর ভারত জুতা পেটা থেকে বাচাতে পারবে না|আপনি যে জিয়া/এরশাদের পথ অবলম্বন করেনন নাই - সেই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি এখানে মাইনাস ২ এর কথা কিছু বলেন নাই, আপনার ভাই জাভেদকে দিয়া দল গঠনের কথা কিছু বোলেন নাই, সুদখোর ইউনুসকে দিয়া যে কারসাজি করতে চেয়েছিলেন তা কিছু বলেন নাই, নিউ ইয়কে দল গঠনের কথা কিছু বলেন নাই। সাবধান! বাংলার জনগন আপনার চেয়ে বেশি বু্দ্, ক্ষমতাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি বলেই আমার বইয়ের নাম 'শান্তির স্বপ্ন'!!! ষামনে তোমার শান্তির দিন আসিতেছে! পাওয়ারে ঠাকলে সবাই এইরকম বই লেখা শুরু করে। ১/১১ পড় জেঃমঈন বই লেখা শুরু করেন, যেমন এরশাদ পাওয়ারে গিয়ে মহা-কবি বা কবিরাজ বনে গিয়ে ছিলেন - তেমনি মঈণ-সাহেব সামরিক মহা-লেখক হয়ে গেলেন (!) আর আমাদের দেশে গুন-গান করার জন)এক দল লোক সব সমই পাওয়া যায়।যে।তিনি এও বলেননি যে মাইনাস টু ফর্মুলার প্রয়োজনীয়তা কি ছিলো,অথবা চালাকি/চাপের মাধ্যমে রাজনিতিক দলগুলো ভেংগে দেয়ার কি প্রয়োজন ছিলো,অদ্ভুত সব মামলা দিয়ে ছোট চোরদের ধরে অনেক বড় চোরদের কেনো ধরা হয়নি,কিংবা এগুলোও জাতিসংঘ কারতে বলেছিলো কিনা?ড.ইয়াজউদ্দিন একটা বই লিখলে আমরা আরোও কিছু জানতে!
* ২০% সত্য, ৮০% মিথ্যা মিশায়া গল্প বানাইছে মইন্যা।
*তুই একটা মির জাফর,জাতিসোঘ নামদারি সয়তানের খোয়ারের আনুগত কুততা, মঈন এক জন শয়তান ধরনের লোক। তোমার কাব্য-কবিতা পড়ার টাইম নাই। তুমি জিয়া/এরশাদের পথ ধরতে গিয়া বিফল হয়েছ, মুসুল্লীর ভাব ধরলে কোনো লাভ হবে না, বাংলার মানুষ বেআক্কেল না, জেলে যাওয়ার জন্য তৈরী হও।আমি একজন এদেশের সাধারণ মানুষ, আমি বর্তমান সরকারের কাছে আবেদন করি, যে ওরা এগার জন উপদেষ্ট ছিল। এই এগার জন উপদেষ্টার সম্পত্তির হিসাব নেওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে ফকরুদ্দীন ও মঈন উদ্দীনের সম্পত্তির হিসারটা জনগরের সামনে তুলে ধারা প্রয়োজন। এটা এদেশের জনগনের দাবি। যদি বর্তমান সরকার এটা না করে, তাহলে আমরা মনে করবো তাদের সাথে শেখ হাসিনার কোন অবৈধ সর্ম্পক আছে।
*যুদ্ধাপরাধীর বিচার জরুরী, তার আগে জেনারেল মঈন এর বিচার হওয়া দরকার। সে গো-আযম, নিজামীর চেয়ে বেশী অপরাধী। তাকে চাকুরিচ্যুত করে জেলে পাঠানোর ব্যবস্তা করা হউক। মঈনু্দিনের বিচার হবে এতে কোনো ভুল নাই।
*হাসিনার সব কুকামের কথা জালিল ফাস করেছে,এটা তার দোষ হয়েছে? হাসিনা চুরি করবে, আর জালিল সেনাবাহিনির মার খেয়েও চুপ থাকবে এটা কেমন কথা? শেখ সেলিমতো হাসিনা-রেহানা দুই চোরের নামই বলে দিয়েছে,তাতে দোষ নাই? হাসিনা চুরি করবে,তবে কেউ বলতে পারবে না এটা হল আওয়ামিদের নিয়ম|চোরের দল তোরা ভাল হবি না.??
*ড. ফখরুদ্দীন আহমদের সরকার পদে পদে সংবিধান লঙ্ঘন ও ক্ষমতার অপব্যবহার, সরকারি সম্পদ নষ্ট ও এখতিয়ার বহির্ভূত কাজ করেছে। সাধারণ আদালতে তাদের বিচার করে শাস্তি দেয়া দরকার। আর এ কারণে আমি মামলা করতে যাচ্ছি। দু’ নেত্রীকে মাইনাস করার জন্য কত মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন তারা। তাদের এক বছর করে জেল খাটালেও একটি অভিযোগও প্রমাণ করতে পারেননি। পরে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন। আবার তাদের সামনেই মাথা নত করে দাঁড়াতে হয়েছে। তাদের জেল খাটানোর শাস্তি কি ড. ফখরুদ্দীন সরকারের পাওয়া উচিত নয়? মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট ও গুরুতর অপরাধ দমন জাতীয় সমন্বয় কমিটি ও টাস্কফোর্সের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের অভিযুক্ত করা হবে। তবে সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদকে অভিযুক্ত করা হচ্ছে । কারণ তিনি সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন । দুদকের চেয়ারম্যান লে. জে. (অব.) হাসান মশহুদ চৌধুরী অভিযুক্ত হবেন এই জন্য যে, তিনি নিজে একজন অপরাধী। তিনি ট্রাস্ট ব্যাংকের টাকা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছেন সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান। দুদক চেয়ারম্যান এর যে জবাব দিয়েছেন তা সঠিক নয়। এছাড়া, তিনি ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের আইন অমান্য করে বাড়ি বানিয়ে জরিমানাও দিয়েছেন। যিনি নিজে আইন অমান্য করে জরিমানা দেন তার তো দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান থাকা উচিত নয়।