ছাত্রলীগ গভীর রাতে কোথাও মিছিল করছে, সংখ্যায় ছিল তারা ১০/১৫ জন। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারণা তুফান তুলছে...এবং তাতেই অনেকে উত্তেজিত! যে কোন সময় এয়ারপোর্টে যাওয়ার ডাক আসতে পারে, এমন বক্তব্য দিয়ে পলাতক একদল রাষ্ট্রীয় চোরের মনোবল চাঙ্গা করার চেষ্টা চলছে। একটা বাস্তবতা পতিত আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগকে বুঝতে হবে, পুলিশ বাহিনী এখন আরা তাদের সাথে নাই যাদের দিয়ে ছাত্র-জনতাকে জুতা-পেটা করা যাবে। যারা ক্ষমতা হারানোর শোক নিয়ে দিন পার করছেন তাদের বলবো ধৈর্য ধরতে, কম করে হলেও ১০/১৫ বছরের ধৈর্য। বিএনপিকে যেমন আপনারা হামলা মামলা দিয়ে বছরের পর বছর বাড়ি ছাড়া করে রেখেছিলেন, হাটে-মাঠে-ঘাটে পশুর মত পিটিয়েছিলেন আপনাদেরও সে পথ পাড়ি দিতে হবে। গায়ের চামড়া মোটা করতে হবে পাপের প্রায়শ্চিত্য করার জন্যে।
হুট করে দেশে ঢুকে যিনি গণভবনে ফিরে গিয়ে হাস-মুরগী পালনের স্বপ্ন দেখছিলেন তেনাকে দিল্লি হতে উত্তর প্রদেশের মীরাট এলাকার সুরক্ষিত এক দুর্গে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। দিল্লি অথবা মীরাট অনেক দূর, হুট করে বাংলাদেশে ঢুকে পরার কোন সম্ভাবনা নেই। তাই আওয়ামী প্রেমীদের অনুরোধ করবো, লোটা-বাটি কম্বল নিয়ে লম্বা সময়ের শোকের জন্যে প্রস্তুত হতে।