দেশের গার্মেন্টস্ শিল্প আবারও অস্থির হয়ে উঠছে। জ্বালাও পোড়াও মিছিলে শামিল হচ্ছে নতুন নতুন কারখানা, ধ্বংসের তান্ডবে যোগ দিচ্ছে নতুন নতুন শ্রমিক। সরকার বলছে বিরোধী দলীয় ষড়যন্ত্রের কথা, মালিক পক্ষ বলছে বিদেশী চক্রান্তের কথা, বামপন্থীরা শোনাচ্ছে শ্রম শোষনের মার্ক্সীয় তত্ত্ব।
প্রথম আলো ব্লগে ফারহান দাউদের ‘একজন বড়ভাইকে বাঁচাতে সাহায্য চাই‘ পোষ্ট এবং প্রাসংগিক মন্তব্যগুলো পড়ে একটা কিছু লেখার তাগাদা হতেই এ লেখা (http://prothom-aloblog.com/users/base/deathmetal/48)।পরিচিত যে কাউকে এমন অবস্থায়...
নিউ ইয়র্কে বাস করার সময় একজনকে উপকারের জন্যে কিছু মিথ্যা বলতে হয়েছিল। বাংলাদেশে সে আমার নিকট প্রতিবেশী, নিউ ইয়র্ক শহরে বাস করছে প্রায় ২০ বছর। অভিবাসন প্রক্রিয়ার গ্যাড়াকলে আটকে গিয়ে বেচারা দেশে যেতে পারছেনা অনেক বছর।
বিচারে বিচারে সায়লাব হয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এক বিচারের শুরু না হতেই জন্ম নিচ্ছে নতুন বিচারের পটভূমি। যুদ্বাপরাধী ও রাজাকার বিচার, শেখ মুজিব হত্যা বিচার, জেল হত্যা বিচার, গ্রেনেড হামলা বিচার, ১০ ট্রাক অস্ত্র আমদানী বিচার, বিডিআর ম্যসাকার বিচার...
পাগলামী করার ইচ্ছে হতেই নিউ ইয়র্ক সময় রাত ২টায় রহমান সাহবেকে ফোন করে বসলাম। এমন কাজটা করায় উনি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। মাঝ রাতে ঘুম ভাংগিয়ে ছাগলের মত ভ্যা ভ্যা হেসে আমাকে অনেক জ্বালিয়েছেন, তাই জিনিষটা ফিরিয়ে দিতে বিবেকে এতটুকু বাধলনা।
সময়কাল ১৯৯০ সাল। সে বছর ইতালীতে বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর বসতে যাচ্ছে। ব্যাপক সংখ্যক অবৈধ অভিবাসী অধ্যুসিত দেশটির বাহ্যিক ভাবমুর্তীর খাতিরে তখন লেজ্জে মার্তেল্লী বা মার্তেল্লী আইন ঘোষনা করা হয়েছে। এদেশে অবৈধ ভাবে বসবাসকারী অভিবাসীদের সাধারন এ্যামনেষ্টির মাধ্যমে স্থায়ী ভাবে বসবাস ও কাজের অনুমতি দেয়াই ছিল ঘোষিত এ আইনের মুল লক্ষ্য ।
মনটা আজ ভাল নেই। গাছ গাছড়ার প্রতি দুর্বলতা সাড়া জীবনের। যখন যেখানেই বাস করেছি দু’একটা গাছ কাছাকাছি রাখার চেষ্টা করেছি। আমেরিকার এই রুক্ষ্ম পশ্চিমে এসেও এর ব্যতিক্রম হয়নি।২০০৯'এর জানুয়ারীতে দেশে গিয়েছিলাম প্রায় ৪ বছর পর।
দেশ ছেড়ে বিদেশে পাড়ি দিয়েছি মাত্র। আবেগের ডানায় চড়ে মাটি এবং মানুষকে বিচার করার বয়স পার হয়নি তখনও। এমনই একটা সময় এবং দিনের কথা। ট্রামে চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি সোভিয়েত রাশিয়ার অন্যতম বড় শহর ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে। সন্ধ্যা হয় হয়। কাজ কর্ম শেষে সবাই ঘরে ফিরছে, শহরমূখী ট্রানস্পোর্টে তাই প্রচন্ড ভীড়।
ধ্যান ধারণায় দুই মেরুর দুই বাসিন্দা। কিন্তূ পরিচয় একটাই, রাজনীতিবিদ। এই ক’দিন আগে একজন ঢাক-ঢোল পিটিয়ে হাই প্রোফাইল বিদায় নিলেন, গন্তব্যঃ জাতিসংঘের সদর দপ্তর, নিউ ইয়র্ক। অন্যজন নীরবে ছায়ার মত মিশে গেলেন অনেক যাত্রীর ভীড়ে। চিকিৎসার জন্যে বিদেশ যাত্রা, হয়ত মালেশিয়া অথবা সিংগাপুর!
কথা ছিল খুব সকালে বেড়িয়ে পরব। কিন্তূ বেরুতে বেরুতে দুপুর হয়ে গেল। এতদিন জানতাম বাংলাদেশী ললনারাই সাজ গোছের কারণে সব জায়গায় লেট, কিন্তূ আমার এই বিদেশী গৃহিনীও যে একই রোগে আক্রান্ত তা জানতে পেরে কিছুটা...
