বাবু কিশোর কুমার ও বিদ্যানন্দ!
পেরু ও তার প্রেসিডেন্ট সমূহ!
গরিব নয়, গরিবি হটাও...
আমেরিকা, land of the free, home of the brave!
বাহির হতে দেখলে মনে হবে এ আর এমন কি সমস্যা যা নিয়ে জাতি হিসাবে আমাদের ভাবতে হবে? আমেরিকা তার দেশে প্রবেশের উপর কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে যার চলমান কোন ইমপ্যাক্ট নেই। সবটাই সামনের নির্বাচনকে ঘিরে। ভবিষ্যতে কি হবে তা নিয়ে বর্তমানকে বিষাদময় করার কোন কারণ সাধারণ বাংলাদেশিদের নেই। অতীতেও ছিলনা বর্তমানেও নেই।
প্যালেষ্টাইন ও কিছু দীর্ঘশ্বাস...।
উত্তপ্ত হয়ে উঠছে প্যালেস্টাইন। একদিকে গাজা অন্যদিকে পশ্চিম তীর। জেরুজালেমও বাদ যাচ্ছেনা। প্রতিদিন ঘটছে খুনাখুনির ঘটনা। অবস্থাদৃষ্টে মন হচ্ছে আরও একটা ফুলস্কেল ইসরায়েলি অফেন্সিভের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে পশ্চিম তীর ও গাজা।
এমনটা যে অপ্রত্যাশিত ছিল তা নয়। বেঞ্জামিন নেতনিয়াহু ও তার কট্টর ডানপন্থী জোট ক্ষমতায় ফিরে আসার প্রেক্ষাপটে ধারণা করা গিয়েছিল অস্থিতিশীল হতে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের ঐ অঞ্চল। প্যালেষ্টাইনিদের জন্যে কোন ছাড় নয়, নির্বাচনে এমনটাই ছিল নেতনিয়াহু ও তার ডানপন্থী কোয়ালিশনের প্রতিশ্রুতি। এবং দেশটার জনগণ হার্ড-লাইনের পক্ষে রায় দিয়েছে।
ইয়াঙ্কিদের ইয়াঙ্কিপনা ও উগান্ডার স্বর্ণভাণ্ডার!
সম্প্রতি আফ্রিকার দেশ উগান্ডা ঘোষণা করেছে তারা ৩১ মিলিয়ন (৩ কোটি ১০ লাখ) টন আকরিক স্বর্ণের মজুত আবিষ্কার করেছে। এই ৩১ মিলিয়ন টন হতে কম করে হলেও ৩ লাখ ২০ হাজার টন স্বর্ণ বেরকরা যাবে। দেশটার প্রেসিডেন্ট মিউসেভেনির মতে এর আনুমানিক মূল্য হবে ১২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। ইতিমধ্যে উত্তোলন কাজে ব্যবহারের জন্যে বিভিন্ন বিনিয়োগকারীদের কাছ হতে সরকার ৭০০ মিলিয়ন ডলার অগ্রিম পেয়েছে।
নায়ক ও খলনায়ক...
অলমোষ্ট ৭০-৮০% বাংলাদেশির বিচারে আমেরিকা হচ্ছে গোটা বিশ্বের খলনায়ক। ওরা দেশে দেশে যুদ্ধ বাধায়। ইয়াকিং কায়দায় মানুষ খুন করে বেড়ায়।
আমেরিকা এমন এক দেশ যেখানে ঘরে ঘরে অস্ত্র ভাণ্ডার। ১৭ বছরের কিশোর এসাল্ট রাইফেল হাতে এলিমেন্টারি স্কুলে ঢুকে শিশুদের হত্যাকরে।
দুষ্টু আমেরিকা...
বিশ্বে খারাপ যা কিছু ঘটে তার কারণ আমেরিকা ও তার গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। দেশে দেশে রাজনৈতিক গুম, খুন, ক্ষমতার পালাবদল, সামরিক শাসন, দুই দেশের যুদ্ধ, জলে স্থলে অন্তরীক্ষে যা কিছু বিপর্যয় সবকিছুর মুলে ঐ আমেরিকাই। তারা যুদ্ধবাজ, কারণ যুদ্ধে বাধলে তাদের অস্ত্র বিক্রি হয়, অর্থনৈতিক প্রসার ঘটে। দেশটার ক্ষমতাসীনরা যুদ্ধকে পুঁজি বানিয়ে ওয়াল স্ট্রীটে অর্থ কামায়... যুগ যুগ ধরে এমনটাই জেনে এসেছি আমরা।
পুতিনের জন্যে ভালবাসা!
আপনি বিশ্বাস করেন না, এ আপনার স্বাধীনতা। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি। কারণ আমি রুশদের জানি। মানুষ হিসাবে ওরা কতটা পশু হতে পারে তা জানতে আমাকে অন্যের কাছে ধর্ণা দিতে হয়না। রুশদের সত্য মিথ্যা কনভিন্স করার জন্যে কোন ভেনু অবশিষ্ট নেই আমার মগজে।
চেচনিয়া, ইঙ্গুসেটিয়া, জর্জিয়ায় রুশ সৈন্যদের এডভেঞ্চারের কাহিনী ওদের নিজেদের মুখেই শুনেছি। ফ্রীতে গলায় কয়েক ঢোক ভদকা ঢুকিয়ে দিলেই ওদের পেট হতে হরহর করে বেরিয়ে আসে বর্বরতার পৈচাশিক সব গল্প।