দেশীয় অর্থনীতির একটা সপ্তাহ
ক্রিং ক্রিং ক্রিং ... ডিসি অফিস হতে বলছি, স্যার আপনার সাথে কথা বলবেন, লাইনে থাকুন। ও আপনি বলছেন? আমি......বলছি, শুনুন, আগামীকাল শিল্প সচিব আসছেন আমাদের শহরে, শিল্প বিষয়ক মূল্যবান কথা-বার্তা হবে, এরপর থাকছে আপ্যায়ন।
ক্রিং ক্রিং ক্রিং ... ডিসি অফিস হতে বলছি, স্যার আপনার সাথে কথা বলবেন, লাইনে থাকুন। ও আপনি বলছেন? আমি......বলছি, শুনুন, আগামীকাল শিল্প সচিব আসছেন আমাদের শহরে, শিল্প বিষয়ক মূল্যবান কথা-বার্তা হবে, এরপর থাকছে আপ্যায়ন।
বাংলাদেশের গ্রামে-গঞ্জে অনেকটা তামাশা করে কথাটা বলা হয়, হাজির ছেলে পাঁজি! বাস্তবে এমনটা হতে হবে তার কোন বৈজ্ঞানিক সংজ্ঞা নেই, তবুও কথাটার প্রচলন বেশ ব্যাপক অন্তত আক্ষরিক অর্থে। আসলে পিতা-মাতার পথে পা মাড়িয়ে সন্তান ভাল পথে এগুবে এমন নজির আজকের বাংলাদেশে বেশ দুর্লভ।
দিন বদলের সরকার তার ছ’মাস পূর্তি করল অনেকটা নীরবে। দলীয় বলয়ে শৃঙ্খলিত সুশীলকুল এবং প্রচার মাধ্যমের রাঘব বোয়ালদের মাইক্রোস্কোপে বিডিআর ঘটনার বাইরে গেল ছ’মাসে বাংলাদেশে এমন কিছু ধরা পরেনি যা দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারকে রাজনৈতিক আদালতে আসামী করা যেতে পারে। আসলেই কি তাই?
মেরুকরনের অক্টোপাস হতে বাংলাদেশে মৃত্যুও বোধহয় মুক্ত নয়। বেচে থাকতে যেমন চাই পায়ের নীচে মেরুর শক্ত মাটি তেমনি মরণেও মেরুর দাপট একজন বাংলাদেশীকে তাড়িয়ে নেয় কবর পর্য্যন্ত। এখানে মানুষের জন্মমৃত্যু শুধু মানুষ হিসাবেই নয় তার সাথে থাকা চাই...
আপনার কি ইদানিংকালের ঢাকা শহরকে কাছ হতে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে? প্রশ্নটা একটু ঘুরিয়ে করলে বোধহয় সহজ হবে, কতদিন হল দেশে যান্নি? সময়টা খুব একটা লম্বা না হলে আমার লেখটা পড়ে মজা পাবেন্না।
সৈয়দ আলী গ্রামে-গঞ্জে ফেরী করে বেড়ায়, দিন শেষে যা আয় হয় তা দিয়ে ৭ জনের সংসার টানতে হয়। মাসের অর্ধেক সময় দু’বেলা খাবার জোটাতে কষ্ট হয়, নুন থাকলে পান্তা নেই, পান্তা থাকলে নুন নেই। এ ভাবেই চলে সৈয়দ আলীর জীবন।
ভাষার ঘোর মারপ্যাচে বাংলাদেশের রাজনীতিকে বিভিন্ন বিশেষনে ভূষিত করে এর মহিমা কীর্ত্তন করতে রাজনীতিবিদ্দের পাশাপাশি কাজ করে থাকে তাদের প্রপাগান্ডা মেশিন। এই চক্রের ধান্ধায় যে কেউ বিভ্রান্ত হতে পারে, তাত্ত্বিক সংজ্ঞায় রাজনীতি তথা রাজনীতিবিদ্দের আসল পরিচয়...
দেশের সব জায়গা এখন গরম! এই গরমের মইধ্যে ও অনেক কিছু ঠান্ডা! কি কি গরম? কি কি প্রশ্নে জাতি ঠান্ডা(নিরব)? বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরপরই জঙ্গিবাদে দেশ গরম, বিডিআর বিদ্রোহে দেশের খুটি নাড়া ছাড়া দিয়া উঠে ছিলো নিজেদের দেয়া ঝাকুনিতে। তোরাব আলী জঙ্গি বাংলা ভাইয়ের দুলাভাই তার ভাগনে লেদার লিটন।
এই চিঠি যখন তোমার হাতে পৌছাইবে হয়ত মিলিয়ন বছর পার হইয়া যাইবে, এই দুনিয়ার নিয়ম কানুনই এই রকম বিদ্ঘূটে। তোমার মেরুদন্ডের জোড়াজাড়ি গুলি আবারও খুলিয়া পরিতেছে জানিয়া বড়ই কষ্ট পাইতেছি। তোমার প্রথম শ্বশুর আব্বা তাহার কন্যার অপমান সাইতে না পারিয়া তোমার মেরুদন্ডের উপর আঘাত করিয়া...
সময় আসে এবং সময় চলে যায়; সূখ, দুঃখ, হাসি-কান্না আর মায়া-মমতায় জড়ানো কিছু সৃত্মি পেছনে ফেলে সময় হারিয়ে যায় মহাকালের কক্ষপথে। এ নিয়েই বোধহয় মনুষ্য জীবন, সময়ের ঘোড়ায় চড়ে বেচে থাকার মহাযাত্রা।