ভেতরের খবর না রাখলে বাইরে হতে মনে হবে বাংলাদেশে হয়ত কোন ক্যূ ঘটে গেছে। সেনা ক্যূ ও মার্সেনারীদের ক্যু’র সাথে আমাদের কমবেশি পরিচয় আছে। কিন্তু গণতান্ত্রিক সরকারের আমলে বিচার ব্যবস্থা একটা দেশের রাজনৈতিক ক্ষমতার অধিপতি বনে যায় এমন উদাহরণ খুবই বিরল।
চাইলে এই একটা ছবি নিয়েই লেখা যাবে বিশাল ক্যানভাসের গল্প। অনেকে বলবেন রাজনীতির গল্প, কারণ ওয়াচডগ রাজনীতি বাদে অন্যকিছু লিখতে জানে না। আপনারা সঠিক হলেও ক্ষতি নেই। অন্যের কাছে যা রাজনীতি আমার কাছে তা জীবন, আমি যা লিখি তা আমার জন্যে জীবনের গল্প, বেচে থাকার গল্প।
শক্ত হয়ে বসুন। যে বিষয়টা নিয়ে লিখতে যাচ্ছি তা খুবই সংবেদনশীল এবং হজম করতে বেশ কস্ট হবে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের গেইনসভিল শহরে আগামী ১১ই সেপেটম্বর এমন একটা ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে যা বিশ্বজুড়ে আলোড়ন তুলতে বাধ্য। সে আলোড়নে বাংলাদশ সহ পৃথিবীর অনেক দেশ উদ্বেলিত হবে এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই।
দেশের রাষ্ট্রপ্রধান অথবা সরকার প্রধান যখন কথা বলেন আমাদের ধরে নিতে হয় তথ্যপ্রমাণাদি হাতে নিয়েই কথা বলছেন। পাগলা কুত্তার স্টাইলে আবোল তাবোল বকা ক্ষমতাহীনদের মুখে মানালেও যারা ডজন খানেক গোয়েন্দা আর আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে চলাফেরা করেন তাদের মুখে এ ধরণের প্রলাপ খুবই...
অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। কথাটা আমার নয়, মুনি ঋষিদের। লেখার খাতিরে বিজ্ঞজনেরা লিখেন আর আমরা ম্যাংগো পিপলরা এর মুখোমুখি হই চড়া মূল্য দিতে। কে কাকে ভক্তি করবে এবং কতটা করবে তা একান্তই একজনের ব্যাক্তিগত ব্যাপার। এ নিয়ে ত্যানা পেঁচানোর পরিধি তাত্ত্বিক অর্থে সীমিত থাকার কথা।
আগস্ট মাসকে রাজনীতিমুক্ত মাস ঘোষনা করলে কেমন হয়? যদিও আমার নিজস্ব ভাবনা তবুও পাঠকদের অনুরোধ করব বিষয়টা নিয়ে ভেবে দেখতে। শোক আর জন্মদিন নিয়ে রাজনীতির মাঠ এমনিতেই গরম থাকে এ মাসে, তার উপর এ বছর যোগ হয়েছে রোজা। অতীতে এ নিয়ে অনেক তর্ক হয়েছে, বিতর্ক হয়েছে, হাতাহাতি হয়েছে, কিন্তু রাজনীতিকে নির্বাসনে পাঠানোর মত...
বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা। খন্ড খন্ড কতগুলো খবর। প্রতিদিন ঘটছে এবং প্রচার মাধ্যমে ঠাঁই পাচ্ছে বানিজ্যিক ও রাজনৈতিক লাভ-লোকসানের ভিত্তিতে। বিদেশে বসে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ বাংলাদেশের উপর কেউ যদি থিসিস লিখতে চায় অনলাইনে প্রকাশিত দৈনিকগুলোর উপর চোখ বুলালেই বোধহয় যথেষ্ট হবে।
ভারত বাংলাদেশকে ১.৭৫% সুদে ৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে যা ২৫ বছরে পরিশোধ করতে হবে। প্রনব বাবু ঢাকায় এসে চুক্তি চুড়ান্ত করে গেলেন। এ চুক্তি দু'দেশের সম্পর্কে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে বলেও তিনি দাবি করেছেন। চুক্তির পাশাপাশি দু দেশের মধ্যে অনেকদিন ধরে ঝুলে থাকা নেপাল ট্রানজিট সমস্যারও একটা আশাব্যঞ্জক সমাধা দিয়ে গেলেন ভারতের অর্থমন্ত্রী।
গানটা আমার খুবই প্রিয়। সূযোগ পেলেই শুনি আর সাথে সূর মেলানোর চেষ্টা করি। মগজে আউলা চক্কর লাগলে গানের কথাগুলো খুব কাছের মনে হয়। যে প্রশ্নের উত্তর নেই চাইলে তারও উত্তর পাওয়া যায় গানটায়। মাঝে মধ্যে খুব ভোরে কাজে যাই। বাসা হতে অফিস দশ মিনিটের রাস্তা। হেঁটেই যাই সাধারণত।
