Breadcrumb
আমি বাংলাদেশী ব্লগ
এ ক্রিকেট কি না খেললেই নয়?
লেখাটা যখন লিখছি ক্যারিবিয়ানদের রান ৪ উইকেটে ৩২৮। দ্বিতীয় ইনিংসের খেলা চলছে। সন্দেহ নেই প্র্রথম ইনিংসের লীড যোগ করে বড় ধরণের লীড নিতে যাচ্ছে সফরকারী দল। প্রায় দুই দিন বাকি থাকতে খেলার ফলাফল কোন দিকে যাচ্ছে তা ৭ বছরের একটা শিশুও বলে দিতে পারবে।
সোভিয়েত দেশের গল্প...
সাল ফাল মনে রাখার ধৈর্য্য কোন কালেই ছিলনা। জীবনের কোন পর্যায়ে এ নিয়ে লেখালেখি করব তার কোন প্ল্যান না থাকায় লিখে রাখার কথাও মনে আসেনি। যে ঘটনার কথা লিখতে যাচ্ছি তার সালটাও মনে নেই। সময়টা তখন ভাঙ্গা গড়ার সময়। ঘটনার ধারাবাহিকতায় প্রতিদিন কিছু না কিছু ঘটছে।
আরব বসন্তের দাবানল ও আমাদের রাজনীতি
২০, ৩০ অথবা ৪২ বছর ধরে এক ব্যক্তি, এক পরিবারের শাসন মেনে নেয়ার মত প্রজন্মও এখন আর জন্ম নেয় না। বন্দুকের নল আর পেশির হুমকিতে প্রজন্মের মুখ আটকানো গেলেও কলম আটকানো যায়না। এখন কলমের যুগ। এক কলমই যথেষ্ট হোসনি মোবারকের মত দানব বধে। আমাদের রাজনীতিবিদেরা যদি ভেবে থাকেন স্বদেশের বসন্ত কেবল কোকিলের কুহু...
৬০ কোটি টাকায় আবুল মন্ত্রীর যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ক্রয়
কেবল বৃহত্তম একটা রাজনৈতিক দলের ভবিষ্যতই নয়, বরং কোটি মানুষের ভাগ্য জড়িত পদ্মা সেতু ঘিরে। স্বপ্নের সোনালী পাখিরা কটা দিনের জন্যে হলেও পাখা মেলে ছিল। দক্ষিণ বাংলার উপেক্ষিত জনগণ ভেবে ছিল সে দিন হতে তারা খুব বোধহয় খুব একটা দুরে নয় যেদিন এই সেতু বদলে দেবে তাদের হাজার বছরের বঞ্চিত জীবন। কিন্তু হায়, কোথা হতে কি হয়ে গেল!
একবার না পারিলে দেখ শতবার ও তিন নারীর নোবেল প্রাপ্তি
একসাথে তিন নারীর নোবেল জয়, তাও আবার শান্তিতে। গুয়েতমালার সোস্যাল একটিভিষ্ট রগোবের্তা মেঞ্চুর পর নোবেল কমিটি বোধহয় ভুলেই গিয়েছিল নারীদের কথা। তাই এবারের নোবেল কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে বিশ্ব নারী আন্দোলনে। শান্তিতে নোবেল নিয়ে অনেকদিন ধরেই বিতর্ক চলছে। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক হোসেইন ওবামার নোবেল প্রাপ্তি নিয়ে।
যে ছবি কথা বলে
মুনি-ঋষিরা বলে থাকেন ছবি নাকি কথা বলে। সত্য মিথ্যা যাচাই করার সুযোগ হয়নি, তাই ছবি কথা বলে কিনা বলতে পারবো না। হয়ত ভাবুক জগতের একজন নই বলে ছবিরাও বুঝতে পারে আমার অযোগ্যতা। তাই তারাও কথা বলে না আমার সাথে। ছবির সমুদ্রে বাস করে আজ পর্যন্ত এমন একটা ছবির দেখা মেলেনি যার সাথে মন খুলে কথা বলা যায়।
নোবেলের সন্ধানে হীরক রাজ্য ও শেখ হাসিনার শান্তির মডেল
আগের টার্মেও চেষ্টা হয়েছিল। রীতিমত জোড়ালো চেষ্টা। নীরবে, নিভৃতে ও রাষ্ট্রের স্পনসরে দেশে বিদেশে ধর্ণা দিয়েছিল সরকারের থিংকট্যাংক প্রতিনিধি দল। শোনা যায় কাজটার সফল সমাপ্তির প্রত্যাশায় উচ্চ পর্যায়ে লবিস্ট পর্যন্ত নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। জাতির কপালে তখন দুর্নীতির হ্যাটট্রিক শিরোপা। চারদিকে রাষ্ট্রীয় কোষাগার লুটপাটের মহোৎসব।
শেখ হাসিনার শান্তির মডেলে সমর্থন দিলো রাশিয়া; সহস্রাব্দের সেরা জোক!
জাতিসংঘে উত্থাপিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শান্তির মডেলে সমর্থন দিয়েছে রাশিয়া। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই সমর্থনের ঘোষণা দেয়া হয়। ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানা গেছে। আওয়ামী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরীর নেতৃত্বে যুবলীগের এক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠকে রাশিয়া এই ঘোষণা দেয়...
মনমোহন ও মেইসি, দুই মঞ্চের দুই নায়ক এবং আমাদের চাওয়া পাওয়া
একই সময়ে একই প্যারালালে দুটি নাটক মঞ্চস্থ হয়ে গেল ঢাকার মাঠে। একদিকে কর্মমুখর সরকারী মাঠ, অন্যদিকে আনন্দমুখর খেলার মাঠ। বিপরীতমুখী দুই মাঠের নায়কও ছিলেন ভিন্নমুখী দুই বিদেশি। সরকারী মাঠের মনমোহন সিং আর খেলার মাঠের লাইওনাল মেসি। উভয়ই আসলেন, দেখলেন এবং জয় করে গেলেন।