অপরাধ / দূর্নীতি / শাস্তি
প্যাঁচানো তেনার গিট্টু আলগা করলে এটাই প্রতীয়মান হবে পরীমনি একজন হাই প্রোফাইল দেহপসারিনী। রাতারাতি বড়লোক হওয়ার অস্বাস্থ্যকর দৌড়ের একজন সফল দৌড়বিদ। শরীরকে পুঁজি বানিয়ে বড়লোক হওয়ার ব্যবসা নতুন কোন ব্যবসা নয়। এ ব্যবসার ঐতিহাসিক ভিত্তি আছে। এর বয়স হাজার বছরের উপর।
সরকার ও তার পেটোয়া বাহিনী পরীমনির ঘটনাকে যেভাবে উপস্থাপন করছে তাতে মনে হয় তারা সরকারের বিরুদ্ধে বিশাল এক ষড়যন্ত্রের মূল উৎপাটন করতে সক্ষম হয়েছে।
১৯৭৩ হতে ১৯৮৫।...১২ বছর। দক্ষিণ আমেরিকার দেশ উরুগুয়েতে এই দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় ছিল স্বৈরশাসকের দল। সামরিক অভ্যুত্থান দিয়ে শুরু। শুরুতে ক্ষমতায় ছিলেন খোয়ান মারিয়া বোর্ডাবেরি। তার পদাংক অনুসরন করে একে একে রাজত্ব করে গেছেন জেমি মরটানের ও হেক্টর ভিয়ানা মারটেরল। এই ১২ বছর স্বৈরশাসকের দল দেশটার জনগনের উপর চালিয়ে গেছে নীপিড়নের বিরামহীন ষ্টিমরোলার। হাজার হাজার মানুষ শিকার হয়েছিল গুম, খুন আর বিনা বিচারে বছরের পর বছর জেল খাটার।
দেশীয় ক্রিকেটে নাকি অনেক সমস্যা। আম্পায়াররাও নাকি বিশেষ দলকে চ্যাম্পিয়ন বানানোর নেটওয়ার্কের সক্রিয় সদস্য। তাই সাকিবের লাথি নাকি ষ্ট্যাম্পে না, বরং তা ছিল বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন ক্রিকেটকে লাথি মারার শামিল। প্রতিবাদ প্রতিরোধের বিপ্লবী আগুন!
মাঝে মধ্যে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজকে চেনার চেষ্টা করি। নিজকে প্রশ্ন করি, আয়নায় যাকে দেখছি সত্যি এটা কি আমি? আমাকে আমার চেয়ে ভাল করে চেনার দ্বিতীয় কেউ নেই। তাই আয়নার আমি ও আমার সাথে কথোপকথন হয় খুব খোলামেলা।
সমসাময়িক মার্কিন রাজনীতির উপর যাদের সম্যক জ্ঞান আছে তাদের কাছে রুডলফ জুলিয়ানী কোন অপরিচিত নাম নয়। ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কস্থ টুইন টাওয়ারে হামলার সময় তিনি ছিলেন ঐ মেগা সিটির মেয়র। ৯/১১ উত্তর নিজের কর্ম তৎপরতা দিয়ে নিজকে আমেরিকার মেয়র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ২০ বছর পর রুডি জুলিয়ানী আবাও খবরের শিরোনাম হয়েছেন। তবে এ যাত্রায় ভুল কারণে।
বেহুলা লখিন্দরের কথা কি আপনাদের মনে আছে?
আমার আছে, থ্যাংক্স টু ছোটবেলায় দেখা বাংলা ছায়াছবি।
মঙ্গলকাব্য মানসমঙ্গলের প্রধান চরিত্র এই বেহুলা। চাঁদ সওদাগরের পুত্র লখিন্দরের স্ত্রী।
চাঁদ সওদাগর ছিলেন হিন্দু দেবতা শিবের পুজারি। শিবের কন্যা মনসা
জেফ্রি এপস্টেইন। আমেরিকান ধনকুবের, বিজনেসম্যান। নিউ ইয়র্কের অভিজাত পাড়ায় বিশাল ম্যানশন। ক্যরাবিয়ান সাগরের উত্তাল তরঙ্গের মাঝে ব্যক্তিগত দ্বীপ। নিজস্ব বিমান। এক কথায় মার্কিন সমাজে নিজকে ধনী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে যা কিছু প্রয়োজন সবই ছিল এই বিলিয়নিয়ারের ভাণ্ডারে।
ডাঃ সাব্রিনাকে সৃষ্টিকর্তা রূপ ও মেধা দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন। রূপের সবটাই হয়ত সদ্ব্যবহার করেছেন তিনি। যার কিছু নমুনা ভার্চুয়াল দুনিয়ায় জোয়ারের মত ভেসে বেড়াচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি আর দশটা পুরুষের মতই সৌন্দর্যের পূজারি। রূপের বহিঃপ্রকাশ করতে গিয়ে কেউ যদি ট্র্যাডিশনাল পোশাকের বাইরে গিয়ে...
ভেতরের খবর হয়ত কোনদিনই বাইরে আসবেনা। অনেকেরই জানা তবু এ নিয়ে কেউ কথা বলবেনা। কারণ হীরক রাজ্যে কথা বলা নিষেধ। আমি শুনেছি এমন একজনের মুখ হতে চাইলেও যার কথা উড়িয়ে দেয়া যায়না। প্রিন্ট মিডিয়া এ নিয়ে কথা বলবে এমনটা আশা করা অন্যায়। কারণ ওরা সবাই বিক্রি হয়ে গেছে।
অ্যালেক্সান্ডার কিরিলভ ওরফে অ্যালেক্স লেজলির দেশ রাশিয়া এবং সে একজন ফ্রি সেক্স প্রবক্তা। তার ভাষ্য মানলে এ পৃথিবী হবে সীমাহীন, বাধাহীন সেক্স-ভূমি। এ নিয়ে তার প্রচারণার শেষ নেই। ঘুরে বেড়ান দেশ হতে দেশান্তরে। সাথে থাকে একদল ঝকঝকে পূর্ব ইউরোপিয়ান তরুণী।